সহায় সম্বলহীনদের পতাকা ★অবলম্বন★এক বছরে পদার্পণ করলো।
ময়মনসিংহ থেকে শিব্বির আহমদের একটি প্রতিবেদন।
*সৌহার্দ সৌন্দর্য বয়ে আনে।*
প্রমান করলো ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের এস এস সি ১৯৯২ ব্যাচের বন্ধুরা।
তারা ভুলেনি তাদের শৈশব কালের কথা। কত বছর পেরিয়ে গেলো তবু ভুলেনি তাদের বন্ধুত্বের কথা।
পুঁজি তাদের বড় ধরনের আবেগ, স্কুলের সেই সুশিক্ষা, মনে পড়ে তাদের সেই স্কুলে স্যারদের শিখানো বাক্য গুলি। “অসহায়দের পাশে দাড়ানো।”
এখানে কেউ শিক্ষক, কেউ ডাক্তার, কেউ ইন্জিনিয়ার, কেউ এডভোকেট, কেউ ব্যাংকার, কেউ ম্যাজিষ্ট্রেট, কেউ টিএন ও, কেউ জজ, কেউ ব্যারিষ্টার,কেউ নৌবাহিনীর ম্যারিন ইন্জিনিয়ার, সেনাবাহিনীর বড় কর্তা, কেউ ওসি, কেউ ঔষধ কোম্পানীর বড় কর্তা, কেউ চলচ্চিত্রকার, কেউ সাংবাদিক, কেউ রাজনৈতিক নেতা কেউ চেয়ারম্যান কেউ বা মেম্বার আবার কেউ বা ব্যাবসায়ী। বলা চলে সব পেশায় জড়িত এই বন্ধুরা।
তবু সবাই একত্রে হলেই যেনো সেই স্কুল বন্ধু। ফুটে উঠে তাদের মাঝে সেই শিশু সুলভ আচরন।
তাদের একাত্বতায়- ★অবলম্বন★ আজ পদার্পণ করলো এক বছরে। গুটি গুটি পায়ে হেটে অবলম্বন আজ সরকারের দ্বারপ্রান্তে।
শিশু অবলম্বন এখন হাটতে শুরু করবে।
হাটতে সব সহযোগিতায় এগিয়ে দিবে বন্ধুদের একাত্বতা।
সহায় সম্বলহীনদের পাশে দাড়াবে অবলম্বন সবসময়।
একটি পরিবারকে সাবলম্বী করে তুলবে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাবে বহুদূর অবলম্বন সবার দোয়া ও সহযোগিতায়।
সময়ের পথ ও প্রত্যাশা করে অবলম্বন এগিয়ে যাবে বহুদূর।