কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ শহরবাসী চান যথাযথ আইনি পদক্ষেপ
কক্সবাজার সদর পি এমখালীতে চিহ্নিত কিশোর গ্যাং এর হামলায় গুরুতর আহত আব্দুর রহমান
কক্সবাজার সদর এর পি এম খালী ইউনিয়ন এর, সুলতানের ছেলে আব্দুর রহমান কে গুরুতর আহত করে ।
জানা যায় কক্সবাজার সদর পিএম খালী মাইজপাড়ার ১। সোহেল (২৩), পিতা-খুইল্যা মিয়া, ২। মুন্না (২০) সহ অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনের সংঘবদ্ধ চক্র প্রতিনিয়ত চুরি,ডাকাতি, হাইজেক, ছিন্তায় করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত ঘটনার দিন বাদী আব্দুল জলিল বলেন আমার ছোট ভাই আব্দুর রহমান (১৮) বিগত ৩০/০৩/২০২২ইং তারিখ রাত অনুমান ১১.০০ ঘটিকার সময় কক্সবাজার শহর হতে ২৭,০০০/- (সাতাশ হাজার) টাকা নগদ দিয়ে বাড়ী চলে যাওয়ার জন্য বাজারঘাটা হতে সি.এন.জিতে উঠিয়ে দিই। আমার ভাই (ভিকটিম) আব্দুর রহমান পি এম খালী বাজারে সি এন জি গাড়ি হতে নেমে যাওয়ার পর কাঁঠালিয়া মুরা রাস্তার ব্রিজের কাছাকছি পৌঁছালে ১-২ নং ব্যক্তিসহ অজ্ঞাতনামা কতেক দেশীয় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী আমার ভাইয়ের পথরোধকরে আমার ভাইকে একই উদ্দেশ্যে অপহরণ করে রশিদার বাগান নামক নির্জন এক স্থানে আটক করে রাখে জোর জবরদস্তি মারধর করতেছে পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন আমাদের ঘরে উক্ত সংবাদটি জানালে আমি দ্রুত সরকারি জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন করি এবং সাব-ইনস্পেকটর জনাব ফরিদ সাহেব ঘটনা সম্পর্কে ওয়াকিব হাল হন। আমরা স্থানীয় সাক্ষীসহ বাড়ীর লোকজন ঘটনাস্থলে পৌছাই এবং আমার ভাই (ভিকটিম) কে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করি। আমার ভাই (ভিকটিম) জানায় যে, ঘটনাস্থলে মোট ৫/৬ জন কিশোর গ্যাং ছিল এবং ১নং ব্যক্তি আমার ভাইয়ের বাম চোখে ধারালো ছুরি দ্বারা আঘাত করেছে, ২নং ব্যক্তি মানিব্যাগের সকল টাকা অর্থাৎ ২৭,০০০/- টাকা সহ তাহার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি, যাহার নং-০১৬১০৫৫৯৮০৪ ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি আমার ভাইয়ের সারা শরীরে এলোপাতারি আঘাত করে মারাত্ম আহত করেছেন। আমরা প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে সাক্ষীগণের সহায়তায় ঘটনাস্থল হতে আমার ভাইকে উদ্ধার করে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি এবং চিকিৎসা প্রদান করি। সাক্ষীগণ ঘটনা জানেন। এই অভিযোগ এর ভিত্তিতে আবদুল জলিল বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় একখানা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এলাকার সচেতন মহল ও আবদুল জলিল এর পরিবারের অনুরোধ শহরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং বাহিনীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে শহর পুলিশ প্রশাসন,থানা,ও জেলার দায়িত্বে সকল আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করেন।